Header Ads

মানবতার কষাঘাত ( হাসিনা আক্তার আইরিন) কবিতা গুচ্ছ।


াা

কবি পরিচিতি
হাসিনা আক্তার আইরিন

           নোয়াখালি জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার কেশারখিল গ্রামে ভুঁইয়া পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেণ। পিতা- আলহাজ্ব মাওঃ মোঃ গিয়াস উদ্দিন। মাতা- আলহাজ্ব মোছাঃ মাহফুজা আক্তার। বর্তমানে রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার মালশিরা গ্রামে অবস্থান। লেখালেখির হাত ছোট বেলা থেকে। প্রথম তৃতীয় শ্রেনীতে অভীদান নামে একটি ছড়া লেখেন তিনি তখন থেকে লেখালেখির শুরু। ছোট গল্প, উপন্যাস, ছড়া,কবিতা,রোম্য রচনা,গম্ভিরা, নিয়মিত লেখেন ।লেখক হিসাবে নিজেকে নিজের কলেজের শিক্ষকের কাছ থেকে যাচাই করে নিয়ে তারপর আত্নপ্রকাশ করেছেন।


কিছু কথা

জ্ঞানের আলো দান করা শিক্ষকের ধর্ম
জ্ঞান দান করা জ্ঞানীর ধর্ম
সেবা দান করা সেবকের ধর্ম
শ্রম দান করা শ্রমিকের ধর্ম
হিংসুকের ধর্ম হিংসা দান করা
ভালো হোক আর মন্দ হোক
মানুষের ধর্ম - দান করা।


উৎসর্গ

মোছাঃ খাতুনে জান্নাত নাসরিন

(ইংরেজি শিক্ষক)

আলহেদায়া মহিলা মাদ্রাসা লাকসাম কুমিল্লা

এবং

মোঃ জয়নাল আবিদিন

 (প্রভাষক গণিত)

গনউদ্দোগ মহিলা কলেজ লাকসাম, কুমিল্লা

বড় বোন ভগ্নি পতী

 

 

মনবতার কষাঘাত

 

কানা হয়েছেরে, কানা হয়েছে
বিশ্ব মানবতা কানা হয়েছে
ছাড়দেবে না একটি কনা
নির্যাতীত হলে, সংখ্যালঘু জনতা।

সংখ্যালঘু মুসলিম কি
এই আওতায় পড়ে না?

পঙ্গু হয়েছেরে, পঙ্গু হয়েছে
বিশ্ব মানবতা পঙ্গু হয়েছে
তাই তো এখনও
সংখ্যালঘু,মুসলিমের পাশে
সে দাঁড়ায় না।

মরেছেরে,মরেছে
বিশ্ব মানবতা মরেছে
সংখ্যলঘু সংজ্ঞা টাও সে
আজ বুঝি ভুলেছে।

নাকি সংখ্যালঘু সংজ্ঞা হতে
মুসলিম বাদ পড়েছে।

আজ বুঝি
বিশ্ব মানবতার
হচ্ছে কুলখানি
বল না গো ভাই
কোন ধর্মে
তারে দোয়া করি।




বাংলার মাথায় বাজ


বাংলা পন্জিকায় পরিবর্তন এসেছে
তোমরা জানো কি?

ইংরেজ সাজে বাংলা সেজেছে
তা মান কি?

রুপের রানী বাংলা আমার
নিয়েছে রাজার সাজ
মুক্ত হয়ে ইংরেজ কবলে
বাংলার মাথায় বাজ।

আমার কৃষক প্রভাত বেলা
বসায় পান্তার মেলা,পহেলা বৈশাখে তাই তো
চলে পান্তা ইলিশের খেলা।

বর্ষ বরনে এবার তোরা
খাবি কিরে বল!পান্তা না কি গরম ভাত
নাকি চাল, ডাল।

ইলিশ, শুটকি না কি
খাবি মাংস - মাছের ঝাল,

নতুন রঙ্গে সাজব
এবার আমরা যে বাঙ্গাল।

শাড়ি, পন্জাবি পরব নাকো
পরব সুট - কোট
ইংরেজ সাজে সেজে বলি
বাংলার সব ঝুট।।

 

 

প্রীয় একবার ডাক (১)

 

প্রীয় একবার ডাক নাম ধরে
ভালোবেসে তুমি যে নাম দিয়েছিলে,

আর একবার ডাক সে মধুর নামে
আজ বড়বেশি তোমায় মনে পড়ে।

কত স্বপ্ন আমায় দেখাতে
ফুলে ফুলে ভরিয়ে দিবে,

চন্দন ফুলের টিকলি দেবে
দোপাটি দেবে কানে!

গাঁদা ফুলের মালা খোঁপায় দিবে
গোলাপ দিবে গলে!

কচমচের বিচা করে কোমরে দিবে পরিয়ে
স্টারের নূপুরে পা দিবে রাঙ্গিয়ে!

হাতে বেঁধে দিতে চাইল রাখি
দিয়ে সূর্যমুখি।
পথের ধারের নিষ্পাপ ফুলে
করে দেবে শাড়ি!গহিন বনে করে দিবে
আমায় ফুলের বাড়ি।

 

 

আহা! বাঙ্গালী

 

আহা! বাঙ্গালী হুমড়ী খাবি
চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাবি
লক্ষ কোটি টাকা দিবি
শত ঝামেলাও সইবি।

তোর ছেলেরে বড় করবি
মাথার ঘাম পায়ে ফলবি
তার উপার্জন বিদেশিরে দিবি
পান্তা ভাতে লবন মাখবি।

আহা! বাঙ্গালী
তুই মানুষ হবি
কবে কোথায়
তুই দাঁড়াবি।

জন্ম থেকে দিতে থাকলি
উদার তুই আর কত হবি
চক্ষু জলে কত ভাসবি?

পরের মাথায় ছাতা ধরবি।

 

 

করোনা আমায় শিক্ষা দিলো

 

আহা করোনা করোনা
এবার তুমি বিদায় নাও না
মানুষেরা যে সইতে পারে না
পৃথিবীতে কি মানুষ থাকবে না?

শুনেছি তুমি মানুষের প্রেরনা
যান্ত্রিক মানুষ ছিল ঘর ছাড়া
তাদের দেখালে ঘরের দেখা
এবার তুমি কেটে পড়োনা!

দুরু দুরু বুকে দূর ভাবনা
কখন যে তুমি দাও হানা
তুমি দিলে অনেক শিক্ষা
আমাদের কে ছেড়ে দাও না!

স্রষ্টা এক ভুলব না
অন্যায় কে প্রশ্রয় দেব না
পাঁচ কালিমা ছাড়ব না
বেহক কে কাছে রাখব না।

ভবছি তুমি এলে কি করে
বিশ্ব ইতিহাসের সুত্র ধরে
এবার বোদ হয় মনে পড়ে
মশা,আবাবিল,বন্যা আর মহামারি হয়ে,

এসে ছিল শত্রু দমনে
তুমি কি পড় তাদের মাঝে?

তবে, তোমার পক্ষ কেন মরে?

বুঝিস না বোকা?

যুদ্ধ ক্ষেত্রে
উভয় দল কেন মরে?

দোষিস কেন? আমারে
খেয়ে বসে আছিস পরিবেশেরে।

মরতি - তোরা দু'দিন বাদে
ঠিক করে দিলাম পরিবেশ টারে
ঘরের মানুষ আসল ঘরে
বাঁচতে চাস? পৃথিবীতে
কি ভাবে চলতে হবে শিখেনে।

আমার ভয়ে লুকাস ঘরে
স্রষ্টারে তো মানিস নারে
এক যোগে সব ডাক আল্লাহ্ রে
মুক্তি সেই দিতে পারে।

 

করোনায় ঈদ

 

মার্কেটেতে জামা মোর
থাকরে ঝুলে থাক
বাপ -মায়ের কাছেতে
থাকরে সুখে থাক।

যদি আমি বাঁচি
হবি রে তুই সাথি
তোর কারনে পারব নারে
খেতে করোনার লাথি।

তোরে ছাড়াও হতে পারি
আমি মহা সুখি
গোমড়াবনা ঈদে আমি
থাকব যে খুশি।

আল্লাহ তুমি সহায় থাক
আমরা যেন না ধুকি।

 

ঢাকা শহর

 

ঢাকা শহর খোলা
তবু, ঢাকা কেন বলে?

মজার দেশে ঘোরে চাকা
চাকার দ্বারা চলে

কলা গাছ যায় কি দেখা
কলা বাগানে,

তাল তলাতে তালের দেখা
মিলবে যে কবে?

ক্ষেত নেই কচু ক্ষেতে
কচু কেমনে হবে?

খিলগাঁয়ে নাই খিল
নীল ক্ষেতে নীল
মতিঝিলে মতি নাই
আছে শুধু ঝিল।

গাবতলিতে গাবের কথা
কেউ যে বলে না,

হাতির ঝিলে হাতির দেখা
সে মিলে না।

যাত্রাবাড়ির যাত্রা
কবে, কে দেখেছে বল
ফার্ম গেটে ফার্মের খবর
আছে, কার কাছে চল।

মোহাম্মদ পুরে 'জন মোহাম্মদ?

বিহারিতে সব ভরা আসাদ গেটে
আসাদের গেট চিনে 'জনা।

মৌচাকেতে চাকার দেখা
বল, কোথায় পাই
মৌমাছিরে খুজতে
বল, এখন কোথায় যাই।

কল্যান পুরে কল্যানের খবর
আছে কোথায় লেখা?

বাসাবোয়ে বোয়ের বাসা
বৌ কি থাকে একা?

ঘাট নাই সদর ঘাটে
গুলিস্থানা গুল
একে একে সব কিছুরে
সিকায় তোরা তোল।

মালিবাগের মালির দেখা
কেউ কি পেয়েছ?

শ্যমলির শ্যমল কোথায়
খুঁজে দেখেছ?

সায়দাবাদের সায়েদেরে
কি পথে পেয়ছ?

এভাবে খুঁজে তুমি কাউরে পেয়েছ?

 

শিশুর দোয়া

 

ভাবছি যদি স্কুলগুলো বন্ধ হতো
মাষ্টারেরা সব লেখাপড়া ভুলে যেত
জুম্মাবারে সিন্নি দিতাম মনের বাসনা।

কবিতার সেই শিশুর দোয়া
প্রভু বুঝি ফেলে দিল না
বন্ধ হলো সব স্কুল গুলা।

হয়েছ বুঝি মহা খুশি
খোকা তোমায় অনুরোধ করি
সেই খুশিতে বাহিরে এস না।
জুম্মাবারে তোমার সিন্নি
কেউ খাবে না।

বাহিরে আছে রাক্ষুসে করোনা
বাসায় থাক না,ইচ্ছে মতো

ঘুমো আর করো খাওয় -দাওয়া।
ভুল করেও বাহির হবে না
বাহিরে এলে দেখে নিবে নোভোল করোনা।

 

রাতের বাংলা

 

রাতের বাংলা দেখছ নি
হুনছনি গো দেশ প্রমি
দেইখা লও গো তার ছবি।

তবুও শুধুই রানি কবি?

তারার আলোয় বাংলারে আমার
সোনা ঝরা কয়
লাইটের আলোয় রুপখানা তার
আরো যে বাড়ায়।

 

বিপথ ভক্ত

 

আজকে মোরা নাচ্ছি দেখ
সুভাষ, ক্ষুদিরাম আর নজরুল
কে নিয়ে
নাচ্ছি আরও
ভাষানী, মহসীন,ফজলুল
কে নিয়ে।

সত্যি যদি ওরা আবার
এই পৃথিবীতে আসে
আমরাই হব
হিটলার, ইংরেজ আর
জিন্না,রাজাকার।

শান্তি কামি ওরা মোদের
বলেছে শান্তিতে থাকার
তা হলে মোরা দুঃখি
কেন কে আছে বলার?

আমরা বুঝি শিক্ষা নিয়েছি
পশ্চিমাদের থেকে
তাই তো মোরা পথ চলছি
তাদের দেখে দেখে।

বৃথা গেল ওদের রক্ত
হাত ছিলনা ওদের শক্ত
তাই তো মোরা বিপথ ভক্ত
শিক্ষা নিলাম যত্র তত্র।

 

ব্যবধান


সুখ তুমি বড় সুখি
বিলাসি তোমার মন
স্বপ্নকে তাই কর তুমি
তোমার বড় আপন।

দুঃখ আমার সাথি
রে ভাই দুঃখি আমার মন
জীবনটা তাই খাচ্ছে কুরি
আমার শত ঋন।

অভাবি আমি জানি না তাই
বিলাস কারে কয়
নুন আনতে আমার ঘরে
পান্তা যে ফুরোয়।

তুমি নাও পিড়োর খবর
আমার ঘরে পিড়েয় খাবার
তোমার সাথে মিলবে কি আমার?

তোমার ঘরের হাড়ির নেতা
আমার ঘরের ছিড়ে কাঁথা
বল না গো তোমার আমার
মিলবে কোথা।

 

ঋতুর বাহার


আমি বাংলা দেশ
গ্রীষ্ম আমার শিশুকাল
বর্ষা যে কিশোর
শরৎ কালে লাগে
আমার, সবি যে ধূসর
হেমন্তের ছোঁয়া লাগে
আমার যৌবনে
পৌষে উঠে টগ-বগিয়ে
বসন্তে রাঙ্গিয়ে,

রানী আমি ভাবছে
সবাই আমাকে নিয়ে।।

 

বেড়াজাল


বলতে পার?দেশে এখন
চলছে কোন কাল,

নামে আছে
শরৎ কাল
দেখ কামে
শীত কাল
বাহিরে দেখ
চলছে এখন
পুরা বর্ষা কাল
কোন জনজাল!

ঘিরে রেখেছে
দেশ বাসিকে
কোন বেড়াজাল!

বেড়াজাল নয়ত সে
দেখ মায়াজাল,তার খপ্পরে পড়ে
এখন দেশ বাসি বেহাল।

মুক্ত নয় রে
মুক্তি নেই
বাঁচবি কেমনে বল
পার ছেড়ে পারে
লাইন ধরে সব চল।!

 

ঋতু চক্র


পালটে গেছে ঋতুরে
ভাই, পালটে গেছে সময়
গ্রীষ্ম কালে বৃষ্টি হয়
আর গরম পড়ে বর্ষায়।

আল্লাহ মেঘ দে পানি দে
বর্ষা কালে কয়
গ্রীষ্ম কালে ব্যঙের ডাকে
ভরে ভুবন ময়।

কৃষক বসে গালে হাতে
ধান গেল তার ভেসে
বর্ষা কালে কাঁদে
আবার বৃষ্টির অভাবে।
বীজতলা তার যায় শুকিয়ে
কেমনে লাগাবে।

ঋতু চক্র বদলের কারনে
বুঝি শৃঙ্খলা হারাবে
রুপের রানী বাংলা আমার
এখন কি সাজে সজবে?

 

মুসলিম সন্তান


বর্তমান যুগের মুসলিম সন্তান
চায় না কোন প্রসংশা,

চায় না মান সম্মান।
বেঁচে থেকেও যে তারা মৃত,

তাদের কাজেই তার প্রমান।

নামের পূর্বে চায়না দিতে মোছাম্মাৎ, মোহাম্মাদ
এতে যেন পায় না তারা কোন আমদ -প্রমদ।

স্টাইল বজায় রাখতে গিয়ে
নিজেকে মৃত বানিয়ে নিয়ে
আধুনিকতায় যোগ দেয়।

জানে না তারা মোছম্মাৎ -মোহাম্মাদ
অর্থ যে বহন করে প্রসংশার
যা নাহলে জীবনটাই হবে অসার।

নামে মোছাম্মাৎ -মোহাম্মাদ
না দিলে যে হয় মৃতের প্রমান
নিজেকে মৃত ঘোষনা করে,

থাকতে দেহ প্রান।
নিন্দিত আর অপ্রংশীতরা
করবে কিভাবে দেশ সেবা
ভাবরে তোরা ভাব সন্তানেরা
কার প্রয়োজন কোথা।

 

বিটি না মাটি


আমি মাধ্যমিকে পথ্থম হওয়া সাজলি বুঠে
আইজ মনে হইন্ছে দিদি বুড়ি
ঠিকি বুইল থোক বিটি না মাটি।

বাপের জ্বালানো সইন্জা বাতি ধইরে
আরও দুটো -তিনটা পাস দিছুলুম বুঠে
তা বাদে চাকরির লাগি কটা পাস দিছুলুম
এখন মুনে হয় হামাগেরে হা -ভাতা ঘরে
আবার চাকরি!

চাকরির দুয়ারোত গেলে বুড় বুড় বাবুরা বুলে
মিলা টাকা লাইগবেক
মুনে হয় মন্ত্রি বাবুর টাকার চেক
ফিরাইন দিয়ে ভুল কইরাছি বুঠে
এই সামাজটো মানুষের দাম দেয় না
দেয় টাকার।

আবার মাটো লাইগছে বিহাটো দিবেক বুলে
ঐছেলা গুলান এনসে দেখে শুনে -বুলে
মিয়াটো মিলা পাস দিনছে বুঠে
ওঘরোত থ্যাকবেক লয়
এই মিয়াটোকে বহুটো বানাবোক লয়
হামারে লাইগবেক কচি মিয়া।

মেলা চেষ্টাকইনরে
একটা চাকরি হইনছিল বুঠে।

আমি সাজলি এদুনিয়াটো থেকে
মেলা কিছু শিখিনছি বুঠে।

চাকরিত এনসে দেখি
মিয়াগুলানকে শুধু খাটাইন লেয়
আর বেটা ছেইলা গুলা গাটোতে
হাওয়া লাগাইন ঘুইরা বেড়ায়
খাইটা খাইটা মনে হয়
দিদি বুড়ির বিটি না মাটি।

মিয়ারা জাইগলে দেশটো জাগবেক বুঠা
মিয়ারা খাইটলে দেশটো চলবেক বুঠে
ছিলারা তবে কি কইরবেক?

কই টিভি আলা, ক্যামেরা আলা
আইজ কেনে ঝইলকে উঠে না
সাজলির মুখ আলোকিত হয় না কেনে কুইমড়ে ঘর খানা
আইজ কেনে কেউ বুইলতে আসেনা
কইরে সাজলি আয় তোর ইতিহাস লিখি।

 

প্রেমের বৃক্ষ

তোমার মনের বাগান থেকে
একটা বীজ চুরি করেছি,

নাম দিয়েছি ভালোবাসার বীজ
তুমি তা কখন জাননি
তাকে আমার হৃদয়ে লাগিয়েছি
তোমার অনুমতি ছাড়া
বীজটি এখন অঙঙ্কুর থেকে চারা
বলছে সে বিরাট বৃক্ষ
তুমি এসে দাও সাড়া।

কি করে তাকে ধংস করবে?
সে তো আর অঙ্কুর নয় যে নখের একটু খোঁচায় শেষ করবে?
সে তো আর চারা নয়
যে হাত দিয়ে ভেঙ্গে ফলবে
সে তো ছোট গাছ নয়
যে এক কোপে কেটে ফেলবে?
সে বিরাট ডাল পালা যুক্ত
বহুমূলী এক বৃক্ষ।
আসোনা বৃক্ষের ছয়া তলে
সুশীতল বাতাস নিতে!
আসোনা আমার সঙ্গী হতে
প্রেম চোর বলে ঘৃনা না করে
আসনা,সাথে থাকতে
অপেক্ষায় আছি তোমায় হৃদয়ে রাখতে।


ধীক্কার


ধীক তোমাদের শত ধীক
জগৎ সংসারে,
স্ত্রী আছে যার ঘরে
তব অন্য মেয়ের দিকে,
নিজেকে লালায়িত করে

ধীক তোমাদের শত ধীক
জগৎ সংসারে
বোন হয়ে যে
বোনের ঘরে আগুন জ্বালে
বোনের সুখ হরন করে।

ধীক তোমাকে শত ধীক
জগৎ সংসারে
যারা হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য প্রেম করে।

ধীক তোমাদের শত ধীক
জগৎ সংসারে
যারা পিতা -মাতা কে আঘত করে
আত্নিয় সম্পর্ক ছিন্ন করে
স্রষ্টার দানকে অস্বীকার করে।
নিজের স্বার্থকে বড় করে দেখে
আমি জানাই বারং বার
তাদের - ধীক্কার।

 

Farmer

Take plough and yoke
Take cow and stick
Than attach tham wicker
oh! my farmer
you are in

you are in Bangla.
Work in the field
work so hard,
Than wait some days

Come harvesting days
smits and harvest
you are farmer
glory of Bangla.

২২

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.