মাসিক কবিতাকণ্ঠ (নভেম্বর-২১, বর্ষ-১৪, সংখ্যা-৬৭)
পরিচালনা পর্ষদ
সম্পাদক :
এম, আব্দুল্লাহ আল মামুন
নির্বাহী
সম্পাদক:
কবির পথিক
প্রধান
শিক্ষক (উপশহর আদর্শ বালিকা
বিদ্যালয়,বগুড়া)
উপদেষ্টা
সম্পাদক:
কাজী হানিফ
(সিনি:
ইন্সটাক্টর, টিটিসি)
প্রচ্ছদ:
এম, আব্দুল্লাহ আল মামুন।
নভেম্বর- ২০২১ (বর্ষ- ১৪, সংখ্যা- ৬৭)
আর একজন নজরুল চাই
সন্মাননা আলমারি
সেলিম আলতাফ (খুলনা)
এক সময় সন্মাননা পাওয়ার খুব ইচ্ছে হতো-
মনে মনে শুধু চাইতাম ভালো লিখলেই হবে,
চেষ্টাও চলতো সেভাবেই দিনরাত লেখালেখি-
কত ভেবে ভেবে সামর্থ্যের শেষটুকু দিতাম।
সে সময় মন উজাড় করা কিছু সন্মাননা পাই-
লেখালেখি আর সম্পাদনা কাজের স্বীকৃতি,
তখন মন আনন্দে ছুটে যেতাম নিরপেক্ষ ডাকে-
বাংলাদেশের কতনা শহরে গেছি সাহিত্য সাড়াতে।
একটা দুটো করে বেশ কটা ক্রেষ্ট জমা হলো।
সাহিত্য আমাকে অনেক দিচ্ছে সমুদ্র বৈভবে-
এই ভাবনায় ঘরের এখানে ওখানে সাজাই সব,
দায়িত্ব দেখি ভালো লেখার- স্বপ্ন সন্মাননার।
এরপর চিত্র বদলাতে থাকে ক্রমশ কুটিল আবহে-
চারপাশে দেখি সাহিত্য ব্যবসায়ীর আনাগোনা,
সন্মাননার নামে অর্থ বিনিময় প্রকল্প সমাহার-
লেখা যাই হোক সন্মাননা ভাসে অর্থ পরিমাপে।
সেই থেকে সন্মানানা আর চাই না কোনখানে -
নিরপেক্ষ ডাকেও দুই কানে শুনিনা কিছুই,
যতই বিশুদ্ধ হোক সবাই জানবে এখন যা হয়-
সবুজ মন তাই মরে যেয়ে হয়েছে তামাটে বর্ণ।
এক সময় একটা আলমারি কেনার ইচ্ছে ছিল -
তার নাম দিতে চেয়েছিলাম সন্মাননা আলমারি,
পর পর সাজাতে চেয়েছিলাম অগুনতি ক্রেষ্ট -
সেই আলমারি আর কিনতে চাইনা বাকী জীবনে।
আশা ভালোবাসা
মুহাম্মদ শামসুল হক বাবু
ঢাকা
আমিও যুক্ত প্রেমেতে নিযুক্ত
ভক্ত তুমিও কি শক্ত,
রক্তের বাঁধন হলে পাকাপোক্ত
মুক্ত হবে সেই ভুক্ত?
আমিও যে অদ্ভুত এক বিদ্যুৎ
প্রবাহিত সে প্রাণময়,
বঙ্গ মোর তরঙ্গ শিশুতোষ ভুত
বেদনায় হই বিষময়!
আমিও রিক্ত কখনোবা সিক্ত
তোমার ভালোবাসায়,
আদরে অনাদরে যেই দেখত
থাকতাম তব আশায়।
সুদিনে নহে দুর্দিনে বহে স্বাধীন
বারেবারে স্বপ্ন দেখে,
কারণে অকারণে যে পরাধীন
মরিচীকার রং মাখে।
চাই না আমি লক্ষকোটি লক্ষ্য
যদি পাই ঐ একবার,
পথহারা দিশেহারা মোর বক্ষ
ঘটাবে অদ্ভুত কারবার!
লিথাল ম্যান
আমিনুল ইসলাম
যারা হিংস্র বিভোরে আহার্য খুঁজে
এনোফিলিসের মতো হুল ফুটায়,
ত্বক ফেড়িয়ে পিয়ায় রক্তকলা।
জোড়া কর্তন দন্ত বেদরিয়ে ফোঁপে
সিংহ নাদ গর্জনে,
মহা রাক্ষসের দংশনে কারে--
নীরহদের পবিত্র গ্রাস।
যারা ভয়াল ঘাতকের বেশে
শানে ঈর্ষার তীক্ষ্ণ অসি,
চোখ রাঙ্গিয়ে কাপায়--
দূর্বল অসহায় ও নিঃস্ব মানুষের।
যারা বর্বর স্বভাবে সদা
নারীর অঙ্গে ঝাঁঝানো এসিড নিয়ে
আনন্দে হলি খেলে,
যারা পথে পথে কিশোরী যুবতীর --
অপীরন উৎপাত করে চলে।
যারা অর্থের মোহে যৌতুকের দাবিতে
প্রিয়তমাকে নিমেষে করে দৃষ্টির আড়াল,
যারা নগদ ইনকামের উৎসাহে
পাশবিক হৃদয়ে কারে তাজা তাজা প্রাণ,
যাদের পৈশাচিক বিবেকের অটুট অত্যাচারে,
কতো অবলা নারীরা অসহ্যের বিষে--
অকালে তরুনী ভিড়ায়, আত্নাহুতির পারে।
যারা খুন করে অহরহ,
সহস্র মানুষের জীবন জ্ঞান,
ওরাই সমাজের দানবের প্রতীক --
এ দেশের লিথাল ম্যান।
সোনাহাট স্থলবন্দর, কুড়িগ্রাম।
সমাধি
মোঃ ইব্রাহিম মিয়া
আমার শেষ বিদায়ের কথা শুনে
সে যদি আসে ফিরে
আমি হয়তো থাকব তখন অনেক দূরে
যেখান থেকে মানুষ ফিরে না আর নীড়ে।
ধরা ছোঁয়ার কাছাকাছি
সবই হবে মিছামিছি
টলমল চোখের জলে
আমার কথা মনে হলে
কাঁদে যদি সে নিরলে
চুপি চুপি বলিস তারে
যাইতে আমার সমাধির পাড়ে ।
মধুমাখা স্মৃতির খেলায়
কেটেছিল তুমার আমার শৈশব বেলা
শরতের নীল আকাশে
ভাল লাগার ভেলায় বেসে
বলেছিলে কত কথা হেসে হেসে
না বলা কিছু কথা
বাকি ছিল লেনাদেনার খাতায় ।
বসন্তের ফুল ফোটলে বনে
কথা দিবে বলে ছিলে
ফুল ফোটে ঝরে গেল
মনের কথা মনে রইল
আনমনে চাতক পাখি
ছিলাম আমি অপেক্ষামুখি।
বলিস তারে আমার কথা
তার দেওয়া একটু ব্যাথা
অন্তরে ছিল গাঁথা
চাওয়া পাওযার ঘড়ির কাটা
বন্ধ হল মরণ ফোঁটায়
মান অভিমান ভুলে
অনুশোচনের জলে
আসতে তারে আমার সমাধির পাড়ে।
বাংলার বিজয়।।
মোছা : সীমা ইসলাম
মৃত্যুকে যারা করেনি কভু ভয়।
এনেছে বাঙালিদের জন্য স্বাধীনতার বিজয়।
তাঁরা থাকবে বাঙালির মনে
হবে নাকো কোন দিন ক্ষয়।
যাদের অত্নতাগ্যের মহিমায়,
পেয়েছি আমরা এ স্বাধীনতা।
তাই তো নেই বাঙালির আজ পরাধীনতা।
পাকিস্তানের সেই শোষিত বরবর
অত্যাচারের কাহিনী।
রুখে দিয়েছে বাঙালি মুক্তি বাহিনী।
শ্রদ্ধা নিবেদন জানায় তাদের সরনে
স্বাধীনতার জন্য হেসেছিল যারা মরনে
তাদের সরনে বিজয় দিবসের আয়োজন
তাঁরা ই তো ভেবেছিল দেশ স্বাধীনতার পয়োজন।
তাই তো তারা বাঙালিদের কাছে আজ
অতি আপন পিয়জন।
লড়ো সময়ের সাথে
সামিয়া আক্তার
স্বরবৃত্ত ছন্দ(ত্রিপদী:(৪+৪/৪+৪/৪+২)
যে কটা দিন আছো ভবে
মিলেমিশে থাকো সবে
হিংসা বিদ্বেষ ভুলে,
মনের আঁধার দূর যে করে
আলো জ্বেলে মনের ঘরে
গাও যে গান মন খুলে।
ছোট্ট জীবন পূণ্য করে
পাপকে রেখে দূরে সরে
কর্ম করে যাবে,
আসে যদি বাধা বিঘ্ন
এগিয়ে যেও সাহস রেখে
সফলতার গান গাবে।
আশার প্রদীপ মনে জ্বেলে
দুখের সাথে লড়বে খেলে
ভাবনা কেন মিছে?
আঁধার ঘনায় আলোর ভেসে
চলবে তুমি অট্ট হেসে
কেউ রবেনা পিছে।
দ্বিধা দ্বন্দ্বে নাইবা ভুগে
বাঁচবে তুমি নতুন যুগে
দুঃখ ভুলে সুখে,
কেউবা নাহি থাকে পাশে
বিপদ কালে নাইবা আশে
একাই লড়ো দুখে।।
শ্রাবণধারা
ফরিদুজ্জামান
চোখের বুকে কোন অসুখে
নামলো শ্রাবণধারা,
আসে না বুঝে পাইনা খুঁজে
হয়ে দিশেহারা।
সে কি নষ্ট সুখে কষ্ট বুকে
না-কি ভালোবাসায়?
হারিয়ে না-কি কুড়িয়ে তবে
অশ্রু শ্রাবণধারায়?
বুঝি না ভালো কষ্ট গুলো
তবুও চোখের কোনায়,
কোন কারণে কার বিহনে
ঝরে শ্রাবণধারায়।
হেথায় সেথায় মনের কোনায়
কষ্টের পেলে খোঁজ,
শ্রাবণধারায় চোখের কোনায়
ঝরে অশ্রু রোজ।
কষ্ট দুঃখ বা অধিক সুখ
করলে মনে বাস,
চোখের কোনায় শ্রাবণধারায়
আসে শ্রাবণ মাস।
কবিতা তোমার জন্য
প্রণব চৌধুরী (ভারত)
কবির কবিতা তুমি কর্মের কর্মফল ৷
করের কঙ্কণ তুমি কাবেরীর কলকল ৷
পৃথিবীর প্রভাকর তুমি প্রশান্তের পরিসর ৷
পুবের পুরবী তুমি পশ্চিমের পরাহ্নের পর ৷
আবরনের আভরন তুমি আসমানের অসীম ৷
আবহের অনিল তুমি আগমনীর আগমন ৷
লেখকের লেখনী তুমি লগ্নের লগন ৷
লালসার লোলুপ তুমি ললনার ললন |
গায়কের গায়কি তুমি গানের গরিমা ৷
গরিবের গর্ব(মান) তুমি গরলের গরমা ৷
সততার সত্য তুমি সতীর সম্ভ্রম ৷
সাম্যের সমতা তুমি সাধকের সত্যকাম ৷
কলমের কালি তুমি কালিমার কলঙ্ক |
কামুকের কাম তুমি কৈলাসের হিমাঙ্ক ৷
বিদ্যার্থীর বিদ্যা তুমি বিদ্ব্যানের বিদুষী ৷
বিপদে বহাল তুমি বিপাকে বিশ্ববাসী ৷
অসহায়ের আসান তুমি অবলার অগ্নি ৷
আবাহমানের আহ্ববান তুমি অসীমের আসামী ৷
রাসুলে নাত
বুলবুল হাসান
টাঙ্গাইল
আজ এলো রে এলো রে
এলো উজালা করে সারা দুনিয়া।।
এলো পিয়ারা নবী পিয়ারা নবী
নত হলো পৃথিবীর সব কিছু
তাঁর আগমন শুনিয়া।।
জগৎ যেন আজ খুশিতে দোলে
চাঁদ সেতারা সূর্য আকাশেও বলে,
ইয়া নবী ইয়া নবী তোমায় ছালাম
সবাই উঠল আনন্দে হাসিয়া।।
জমিন বৃক্ষ পর্বত ফেরেস্তারা
দিশেহারা হলো যে আজ তারা,
কার আগে কে জপিবে সে নাম
ইয়া রাসুলুল্লাহ মুখেতে বলিয়া।।
নত হলো পৃথিবীর সব কিছু
বিশ্বভুবনে তাঁর আগমন শুনিয়া।।
বি : দ্র : গীতিকবিতাটি মহানবী (সাঃ) এর জন্মদিবস স্মরণে পোষ্ট করা হলো।
কোরআন সত্য
হৃদয়ের সীমানা
মুর্তির পায়ে পবিত্র কোরআন রেখে
পুজা করল তার কি কারন?
হেথায় কোরাআন রাখল যে জন
করল না কেন তারা বারন।
মুসলিম সে হতে পারে না
কোরআন কে করে যে অবমাননা
না না সে সইবে না
আছে যার গায়ে রক্তের ফোঁটা।
দোষ চাপিয় না, ধৈর্য্য ধর
অন্যায় করছ, শিকার কর
ইতিহাস সাক্ষী, আবারও
সাজা হবেই, ধরে নিতে পারো।
ন্যয় বিচারক তিনি ছেড়ে দেন না
নেই তাতে এতটুকুও ভাবন
চাইলেও ঘুষ দিতে পারবে না
তিনি কখনও ঘুষ খান না।
কবির ভাষায় বলছি আজি
যে সবে মুসলিম পরিবারে জন্মে
হিংসে ইসলামের বানি
সে সবে কাহার জন্ম
নির্ণয় ন জানি।
করোনা ভাইরাস
শেখ মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
করোনাকালে কেন খোদা,
করনা একটু মোদের করুণা!
সারাবিশ্ব ব্যাপি দুনিয়া জুড়ে,
উঠেছে কেঁপে করোনার জোরে,
আমেরিকার মতন মহাশক্তিশালী দেশ : যুক্তরাষ্ট্র,যুক্তরাজ্য ।
দিশেহারা আজ বিশ্ব,দিশেহারা জাতি-মনুষ্য ।
মানুষ সৃষ্টিকর্তার নাম ভুলে,তাঁর পথ ভ্রোষ্ট,
পুরা মানবজাতি আধেক হয়ে গেছে নষ্ট,
তাই বিধাতা দিচ্ছে কষ্ট ।
নেই কোনো ভ্যাকসিন,নেই কোনো মেডিসিন,
এই বিশ্ব-মহামারি,
পৃথিবীর প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি।
চীনের উহানে যার উৎপত্তি,
কোথাও হচ্ছে-না এর নিষ্পত্তি ।
চীন,জাপান ,ইতালি ,স্পেন,
ছাড় পায়নি ভ্যাটিকানসিটি ,
এমনকি ফ্রান্স ,জার্মানি ।
মরোক্কো আর সৌদিআরবের মতো দেশ:মক্কানগরী,
জাতিসংঘের বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা,
ভেবে পায়না এখন কী করি!
এই গজব আল্লাহর রেশ,
তিঁনিই রক্ষা করবেন আমাদের বাংলাদেশ করোনা রোগে করোনার জোরে,
লক্ষ-লক্ষ মানুষ মরে!
এই করোনা-রোগ মরণব্যাধি,
ভয়ে,আতঙ্কে ,শোকে বাচে না কেউ;
চলে যায় পরপারে নিরবধি।
আমাদের দেশে:করোনাও মারে, ভাতেও মরে,
না-খেয়ে ধুকে-ধুকে মরে।
করোনাও মরণ,না-খেলেও মরণ,
এ কোন মরণ-যন্ত্রণা আমার দেশে!
ডাল-ভাত পাবে কি তারা দিন শেষে?
সাধারণ মানুষ,দীনহীন গরীব মানুষ,
দিন এনে দিন খায়।
নেইতো তাদের কোনো দৈনিক আয়।
এতদিন তারা চলবে কিভাবে;বাচবে কিভাবে?
এই অসহায় মানুষগুলো কী-নিদারুন কষ্ট পায়!
গার্মেন্টস্ চলে মালিক বাঁচে,
কারখানা বন্ধ শ্রমিক মরে শেষে।
চলে কলকারখানা,চলে টাকার ব্যাংক,
চাকরি-বাকরি সবই চলে,
সরকারি কর্মকতা আর কর্মচারীদের;
সর্বদায় থাকে র্যাংক।
শুধু চলে না!
আমার বাংলাদেশের ,
থুরথুরে বুড়ো মানুষটার পরিবার।
আর চলে না!
না-খেয়ে থাকা ;
রুগ্ন রিকসাওয়ালার প্যাডেলের চাকা,
কামায় হয়না টাকা;তাই পকেট ফাঁকা।
কেউ দেয়না ধারকর্জ,
তাদের নেই কোনো ধন-দৌলত ;ঐশ্যর্য।
কিনতে পারেনা তারা,
চাল,ডাল,নুন,তরকারি;
তাইতো তারা সবাই বলে,
তাদের জীবন কীসের এত দরকারি!
শেষ অধ্যায়
ন্যান্সি দেওয়ান
বইয়ের একটি শেষ পাতা।
পড়ছিলাম বারান্দায় বসে,
আমার বাসার বারান্দার সামনে বড়
terrace বাবা লাগানো
হাসনাহেনা ,গন্ধরাজ ,জবা ,গোলাপের সুবাস মাখামাখি করছে ।
বসন্তকালে শেষ সপ্তাহ।
আমার আধখানা বইয়ের পৃষ্ঠা
নিস্তব্ধ নিশ্চুপ, মনে পড়ছিলাম
" তপ্ত পরিসরে"
জাগিলো নয়নে ।
দুটি নয়ন যেন এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে প্রেমিকার দিকে,
প্রেমিকার হাতের ফুল
কবি সেটাই বলে।
প্রেমিক হৃদয়ে আবেগ,
ছড়ালো ভালোবাসা।
কবি সেটাই বলে তার কবিতায়।
বইয়ের পাতায়
লেখা কবিতার
কবি কবিতা লিখেছেন।
কবিতা ফুরিয়ে যায় না।
বই শেষ পৃষ্ঠা।
জুড়ে আঁকা রঙিন ছবি,
ছোট ছোট মুখ পশুপাখি।
মোবাইল ফোনে। আমার কল বেজে উঠলো।
অফিস থেকে কল এসেছে।
Email চেক করতে হবে ।
আজ তবে এই আটখানা থাক পৃষ্ঠা। পরে পড়বো বলে।
কোন মন্তব্য নেই